yellow tips
আপনি কি জানেন হলুদ হলো সব মশলার রানী ? প্রাচীনকাল থেকেই নানান কাজে হলুদের ব্যবহার করা হয়ে আসছে । এমনকি হলুদকে অতি পবিত্র একটি উপকরণ হিসেবে ধরা হয় যার মধ্যে অনেক মহা ঔষধির গুন বর্তমান । সমীক্ষায় জানা গেছে যে নিয়মিত এক টুকরো হলুদের সেবনে মাউথ ক্যান্সার বা মুখের কর্কট রোগ হয় না। বিশুদ্ধ হলুদ তার অ্যান্টিসেপটিক, বিরোধী প্রদাহজনক এবং জীবাণুমুক্ত বৈশিষ্ট্যর জন্য সুপরিচিত । আসুন জেনে নেওয়া যাক আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে হলুদ কিভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ব্রণ প্রতিরোধে – অনিয়মিত জীবন যাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করার ফলে ব্রণ আজকালকার একটি অতি সাধারণ সমস্যা। সাধারণত কম বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায় ।এছাড়াও কিছু হরমোনাল কারণ, বাইরের ধূলোবালি , তৈলাক্ত ত্বক ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। কারণ সে যাই থাকুক না কেন হলুদের মধ্যে থাকা কিছু বিশিষ্ট উপকরণ এই সমস্যার প্রতিরোধে খুব ভালো কাজ করে ।
ব্যবহার বিধি
l হলুদ গুঁড়োর সাথে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে তা শুধুমাত্র ব্রণের ওপর লাগান।
l শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে নিন ।হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টিসেপটিক গুণগুলি ব্রণ সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং লেবুর মধ্যে থাকা ব্লীচিং গুণাগুণ ব্রণের দাগ দূর করে ।
মুখের লোম ওঠাতে সাহায্য করে – মুখে এরকম কিছু অবাঞ্ছিত লোম থাকে যা মুখ কে করে তোলে দৃষ্টিকটু ।
অনেককে তাই থ্রেডিং বা ওয়্যাক্সিং এর পন্থা অবলম্বন করে। এক্ষেত্রেও হলুদের নিয়মিত ব্যবহার লাভদায়ক।
ব্যবহার বিধি
l হলুদের সাথে সামান্য জল মিশিয়ে একটি পুরু মিশ্রণ তৈরি করে অবাঞ্ছিত লোমের ওপর লাগান ।
l শুকিয়ে গেলে লোমের গ্রোথের উল্টো দিকে মাসাজ করুন। দেখবেন অবাঞ্ছিত লোমের সমস্যা অনেকটাই কমে গেছে।
চোখের তলায় কালো ভাব এবং রিংকেলস কমায় – অত্যধিক চিন্তা, পরিশ্রম এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই সমস্যা গুলোর আমাদের সবাইকেই সম্মুখীন হতে হয় । এক্ষেত্রেও হলুদ কাজে লাগে ।
ব্যবহার বিধি
l হলুদের সাথে মাখন এবং আখের রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন।
l রাতে শোবার আগে মধ্যমার সাহায্যে চোখের তলায় এবং সারা মুখে ভালো করে ম্যাসাজ করুন ।
ব্রণ প্রতিরোধে – অনিয়মিত জীবন যাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করার ফলে ব্রণ আজকালকার একটি অতি সাধারণ সমস্যা। সাধারণত কম বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি পরিমাণে দেখতে পাওয়া যায় ।এছাড়াও কিছু হরমোনাল কারণ, বাইরের ধূলোবালি , তৈলাক্ত ত্বক ব্রণ হওয়ার জন্য দায়ী। কারণ সে যাই থাকুক না কেন হলুদের মধ্যে থাকা কিছু বিশিষ্ট উপকরণ এই সমস্যার প্রতিরোধে খুব ভালো কাজ করে ।
ব্যবহার বিধি
l হলুদ গুঁড়োর সাথে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে তা শুধুমাত্র ব্রণের ওপর লাগান।
l শুকিয়ে গেলে জল দিয়ে ধুয়ে নিন ।হলুদের মধ্যে থাকা অ্যান্টিসেপটিক গুণগুলি ব্রণ সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং লেবুর মধ্যে থাকা ব্লীচিং গুণাগুণ ব্রণের দাগ দূর করে ।
মুখের লোম ওঠাতে সাহায্য করে – মুখে এরকম কিছু অবাঞ্ছিত লোম থাকে যা মুখ কে করে তোলে দৃষ্টিকটু ।
অনেককে তাই থ্রেডিং বা ওয়্যাক্সিং এর পন্থা অবলম্বন করে। এক্ষেত্রেও হলুদের নিয়মিত ব্যবহার লাভদায়ক।
ব্যবহার বিধি
l হলুদের সাথে সামান্য জল মিশিয়ে একটি পুরু মিশ্রণ তৈরি করে অবাঞ্ছিত লোমের ওপর লাগান ।
l শুকিয়ে গেলে লোমের গ্রোথের উল্টো দিকে মাসাজ করুন। দেখবেন অবাঞ্ছিত লোমের সমস্যা অনেকটাই কমে গেছে।
চোখের তলায় কালো ভাব এবং রিংকেলস কমায় – অত্যধিক চিন্তা, পরিশ্রম এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই সমস্যা গুলোর আমাদের সবাইকেই সম্মুখীন হতে হয় । এক্ষেত্রেও হলুদ কাজে লাগে ।
ব্যবহার বিধি
l হলুদের সাথে মাখন এবং আখের রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন।
l রাতে শোবার আগে মধ্যমার সাহায্যে চোখের তলায় এবং সারা মুখে ভালো করে ম্যাসাজ করুন ।
No comments